এইচএসসি - সমাজকর্ম ২য় পত্র : ৫ম অধ্যায় বহুনির্বাচনি প্রশ্ন
সমাজকর্ম ২য় পত্র ৫ম অধ্যায় mcq : সামাজিক আইন বলতে রাষ্ট্র কর্তৃক প্রণীত এমন সব বিধিবিধানকে বোঝায় যা সমাজের অবহেলিত ও বঞ্চিত শ্রেণি বিশেষ করে শারীরিকভাবে অক্ষম, দরিদ্র, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সুবিধাবঞ্চিতদের অধিকার সংরক্ষণ করে এবং সমাজের বিভিন্ন ধরনের কুসংস্কার ও কুপ্রথা দূর করে সমাজকে কাঙ্খিত উন্নয়নের দিকে ধাবিত করে।
যে সামাজিক আইন হলো, রাষ্ট্র কর্তৃক প্রবর্তিত এমন সকল বিধিবিধান যা বিশেষ করে দুর্বল, অসহায় ও অবহেলিত গোষ্ঠীর স্বার্থ সংরক্ষণ ও সার্বিক নিরাপত্তার নিশ্চয়তা বিধানসহ সমাজজীবনের ক্ষতিকর অবস্থা নিরসন করে একটি সুস্থ, সুন্দর ও উনড়বত সমাজ গঠনে সাহায্য করে।
সমাজকর্ম ২য় পত্র ৫ম অধ্যায় mcq
১. সমাজের দুর্বল, অসহায় ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীকে কেন্দ্র করে কোন আইন প্রণীত হয়?
ক সরকারি আইন
● সামাজিক আইন
গ. আন্তর্জাতিক আইন
ঘ. বেসরকারি আইন
২. আমাদের স্বাভাবিক গতিধারাকে অক্ষুণ্ণ রাখার জন্য কোন আইন তৈরি করা হয়?
ক. রাজনৈতিক আইন
খ. দুর্নীতি দমন আইন
● সমাজকল্যাণমূলক আইন
ঘ. অর্থনৈতিক আইন
৩. কোন আইন সমাজকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে সহায়তা করে থাকে?
ক. সরকারি আইন
● সামাজিক আইন
গ. বেসরকারি আইন
ঘ. আন্তর্জাতিক আইন
৪. Legislation এর অর্থ হলো–
● প্রণীত আইনসমূহ
খ. আইন
গ. রাষ্ট্রীয় বিধান
ঘ. আইন প্রণেতা
৫. সামাজিক আইনের অন্যতম উদ্দেশ্য কোনটি?
ক. অন্য রাষ্ট্রের সাথে সম্পর্ক রক্ষা
● সামাজিক সকল কুপ্রথা দূর করা
গ. রাষ্ট্রের প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনা করা
ঘ. ব্যক্তির সাথে ব্যক্তির সম্পর্ক রক্ষা করা
৬. সামাজিক আইনের মূলভিত্তি কোনটি?
ক. জনমত
খ. নীতিগত সিদ্ধান্ত
গ. আইন প্রণয়ন
● সমস্যা চিহ্নিতকরণ
৭. কোন আইন সমাজের প্রতিটি মানুষকে তাদের অধিকার ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন করে তোলে?
ক. সরকারি আইন
খ. আন্তর্জাতিক আইন
গ. বেসরকারি আইন
● সামাজিক আইন
৮. সমাজের বিভিন্ন অনাচার ও কুসংস্কার দূর করার চেষ্টা করা হয় কীভাবে?
● আইনের মাধ্যমে
খ. সামাজিক প্রথার মাধ্যমে
গ. সামাজিক মূল্যবোধের মাধ্যমে
ঘ. রাজনীতির মাধ্যমে
৯. মানুষের বাহ্যিক আচরণ নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ার কোনটি?
● সামাজিক আইন
খ. সমাজকর্ম
গ. সামাজিক উন্নয়ন
ঘ. সামাজিক নিরাপত্তা
১০. কোন আইনটি কুসংস্কার দূরীকরণের সাথে সংশ্লিষ্ট?
ক. শ্রমিক ক্ষতিপূরণ আইন, ১৯২৩
● সতীদাহ প্রথা আইন, ১৮২৯
গ. বঙ্গীয় মাতৃকল্যাণ আইন, ১৯৪১
ঘ. বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন, ১৯২৯
১১. শ্রমিক ক্ষতিপূরণ আইন কত সালে প্রণীত হয়?
● ১৯২৩
খ. ১৯২৯
গ. ১৯৪১
ঘ. ১৯৬১
১২. সতীদাহ প্রথা বিলোপ আইন প্রণীত হয় কত সালে?
ক. ১৮২০ সালে
● ১৮২৯ সালে
গ. ১৮৩৯ সালে
ঘ. ১৮৫০ সালে
১৩. সামাজিক আইন কোন ধরনের সুযোগ-সুবিধা সকলের মাঝে সুষমভাবে বণ্টন করে?
● সামাজিক
খ. রাজনৈতিক
গ. অর্থনৈতিক
ঘ. ধর্মীয়
১৪. নাগরিকের কল্যাণে রাষ্ট্র নানা ধরনের আইন প্রণয়ন করে—
i. নাগরিকের অধিকারে পরিবর্তন আনতে
ii. নাগরিকের দায়িত্বে পরিবর্তন আনতে
iii. নাগরিকের কর্তব্যে পরিবর্তন আনতে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii
খ. ii ও iii
গ. i ও iii
● i, ii ও iii
১৫. সামাজিক আইন কার্যকর ভূমিকা পালন করে-
i. মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষার্থে
ii. মৌলিক প্রয়োজন পূরণের অপর্যাপ্ততার ক্ষেত্রে
iii. সামাজিক কুপ্রথা দূর করার ক্ষেত্রে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii
খ. ii ও iii
গ. i ও iii
● i, ii ও iii
১৬. সমাজের কুসংস্কার দূরীকরণে প্রণীত আইনসমূহ হচ্ছে –
i. শ্রমিক ক্ষতিপূরণ আইন
ii. সতীদাহ প্রথা বিলোপ আইন
iii. হিন্দু বিধবা বিবাহ আইন
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii
● ii ও iii
গ. i ও iii
ঘ. i, ii ও iii
১৭. সামাজিক আইনের উদ্দেশ্য হলো—
i. মানুষের সামাজিক আচরণ নিয়ন্ত্রণ
ii. সম্পদ ও সুযোগ সুবিধার সুষম বণ্টন
iii. সামাজিক নিরাপত্তার ব্যবস্থা
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii
খ. ii ও iii
গ. i ও iii
● i, ii ও iii
১৮. বিশ্বের প্রতিটি দেশ আইন প্রণয়ন করে থাকে
i. নিজ দেশের নীতি অনুসারে
ii. অন্যান্য দেশের আইন অনুসারে
iii. নিজ দেশের সংবিধানের আলোকে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii
খ. ii ও iii
● i ও iii
ঘ. i, ii ও iii
১৯. সামাজিক উন্নয়ন ও প্রগতির পথে যা প্রতিবন্ধকতা বা বাধার সৃষ্টি করে তাকে কী বলে?
ক. সামাজিক আইন
● সামাজিক সমস্যা
গ. সামাজিক প্রগতিহীনতা
ঘ. সামাজিক নিরাপত্তাহীনতা
২০. যৌতুক প্রথা বিলোপ সাধন বা হ্রাসকল্পে কোন আইনটি প্রণীত হয়েছে?
ক. বাল্যবিবাহ আইন, ১৯২৯
● যৌতুক নিরোধ আইন, ১৯৮০
গ. মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ, ১৯৬১
ঘ. নারী নির্যাতন (নিবর্তক শাস্তি) অধ্যাদেশ, ১৯৮৩
২১. কোন আইনটি বাংলাদেশের নারীদের স্বার্থ রক্ষায় এক ধরনের নিরাপত্তা কবজ ছিল?
ক. বাল্যবিবাহ আইন, ১৯২৯
● মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ, ১৯৬১
গ. যৌতুক নিরোধ আইন ১৯৮০
ঘ. নারী নির্যাতন (নিবর্তক শাস্তি) অধ্যাদেশ- ১৯৮৩
২২. ১৯৬১ সালের মুসলিম পারিবারিক আইন কার্যকর হয় কত তারিখে?
ক. ১০ জুলাই
খ. ১৪ জুলাই
গ. ১৬ জুলাই
● ১৫ জুলাই
২৩. মুসলিম পারিবারিক আইন প্রণীত হয় কত সালে?
ক. ১৯২৯
খ. ১৯৫৬
● ১৯৬১
ঘ. ১৯৮০
২৪. কোন আইনটি নিরাপত্তা সেফগার্ড হিসেবে পরিচিত?
ক. শ্রমিক ক্ষতিপূরণ আইন
● মুসলিম পারিবারিক আইন
গ. শিশু আইন
ঘ. নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন
২৫. কোন আইনে মুসলিম বিবাহ রেজিস্ট্রি করার বিধান রয়েছে?
ক. পারিবারিক আদালত অধ্যাদেশ
● মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ
গ. বাল্যবিবাহ আইন
ঘ. নারী নির্যাতন অধ্যাদেশ
২৬. বিবাহ, তালাক, দেনমোহর ও উত্তরাধিকার ইত্যাদি বিষয়ের সাথে কোন আইনের সামঞ্জস্য রয়েছে?
● ১৯৬১ সালের মুসলিম পারিবারিক আইন
খ. ১৯৭৪ সালের শিশু আইন
গ. ১৯৮০ সালের যৌতুক নিরোধ আইন
ঘ. ১৯৮৩ সালের নারী নির্যাতন আইন
২৭. কোন আইন অনুযায়ী প্রথম স্ত্রী বেঁচে থাকতে স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারবে না?
ক. বাল্যবিবাহ আইন, ১৯২৯
● মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ, ১৯৬১
গ. যৌতুক নিরোধ আইন, ১৯৮০
ঘ. নারী নির্যাতন (নিবর্তক শাস্তি) অধ্যাদেশ, ১৯৮৩
২৮. তালাকের জন্য লিখিত নোটিশ পাঠানোর ধারা ভঙ্গ করলে স্বামীর কত টাকা জরিমানা হতে পারে?
ক. তিন হাজার টাকা
● পাঁচ হাজার টাকা
গ. আট হাজার টাকা
ঘ. দশ হাজার টাকা
২৯. মুসলিম পারিবারিক আইনে একজন মুসলিম ছেলের নিম্নতম বিবাহ বছর কত নির্ধারণ করা ছিল?
● ১৮ বছর
খ. ২০ বছর
গ. ১৯ বছর
ঘ. ২১ বছর
৩০. মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ী কোনো পরিবারে দাদা জীবিত থাকা অবস্থায় বাবা মারা গেলে দাদার সম্পত্তি থেকে কাদের বঞ্চিত করা যাবে না?
ক. সন্তানদের
খ. কন্যাদের
● নাতি-নাতনিদের
ঘ. পুত্রবধূদের
৩১. মাদকাসক্তির ক্ষতিকর প্রভাব হলো—
i. সমাজের উন্নয়ন ব্যাহত হয়
ii. মাদকাসক্ত ব্যক্তি সমাজের উপকারে আসে না
iii. অর্থনৈতিক উন্নয়ন ব্যাহত হয়
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii
খ. ii ও iii
গ. i ও iii
● i, ii ও iii
৩২. মুসলিম পারিবারিক আইন অনুসারে দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি প্রদানের পূর্বে বিবেচ্য বিষয় হলো—
i. দাম্পত্য সম্পর্ক রক্ষায় ব্যর্থতা
ii. প্রথম স্ত্রীর বন্ধ্যাত্ব
iii. অপেক্ষাকৃত স্থায়ী মানসিক ও শারীরিক অসুস্থতা
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii
খ. ii ও iii
গ. i ও iii
● i, ii ও iii
৩৩. উপমহাদেশের শিশু কল্যাণমূলক আইনের মধ্যে সবেচেয়ে উল্লেখযোগ্য আইন কোনটি?
ক. ১৮৯৭ সালের রিফরমেটরি স্কুল আইন
● ১৯৭৪ সালের শিশু আইন
গ. শিশুদের নিয়োগ আইন, ১৯৩৮
ঘ. ১৯২২ সালের বঙ্গীয় শিশু আইন
৩৪. কিশোর আদালতের আইনগত ভিত্তি হলো—
● শিশু আইন ১৯৭৪
খ. নারী নির্যাতন আইন ১৯৮৩
গ. পারিবারিক আদালত অধ্যাদেশ ১৯৮৫
ঘ. যৌতুক নিরোধ অধ্যাদেশ ১৯৮০
৩৫. কোন আইন দ্বারা শিশু অপরাধের জন্য পৃথক আদালত গঠনের ব্যবস্থা করা হয়েছে?
ক. প্রবেশন অব অফেন্ডার্স অধ্যাদেশ
● শিশু আইন ১৯৭৪
গ. নারী নির্যাতন (নিবর্তক শাস্তি) অধ্যাদেশ
ঘ. পারিবারিক আদালত অর্ডিন্যান্স
৩৬. ‘কোনো শিশুকে বিভিন্ন কৌশল প্রয়োগ করে ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োগ করা যাবে না’ এটি কোন আইনের ধারা?
● শিশু আইন, ১৯৭৪
খ. ১৯২২ সালের বঙ্গীয় শিশু আইন
গ. ১৮৯৭ সালের রিফরমেটরি স্কুল আইন
ঘ. শিশু (শ্রম বন্ধক) আইন, ১৯৩৩
৩৭. ১৯৭৪ সালের শিশু আইনে কয়টি ধারা আছে?
ক. ৬০.
খ. ৬৮
গ. ৭০
● ৭৮
৩৮. শিশু আইন ১৯৭৪ কত সালে সারাদেশে বলবৎ করা হয়?
ক. ১৯৭৬
খ. ১৯৭৭
গ. ১৯৭৮
● ১৯৮০
৩৯. ১৯৭৪ সালের শিশু আইন কার্যকর করার ফলে কোন আইন রহিত করা হয়?
ক. মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অ্যাক্ট
খ. নারী নির্যাতন অ্যাক্ট
● রিফরমেটরি স্কুল অ্যাক্ট
ঘ. রিফরমেটরি কলেজ অ্যাক্ট
৪০. বিশ্বের বিভিন্ন শিশুদের হেফাজত, রক্ষণাবেক্ষণ ও সংশোধনের জন্য আইন রয়েছে। বাংলাদেশে এ সম্পর্কিত আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে নিচের কোন সালটি সমর্থনযোগ্য?
ক. ১৯৭১ সাল
খ. ১৯৭২ সাল
গ. ১৯৭৩ সাল
● ১৯৭৪ সাল
৪১. কোন আইন দ্বারা শিশু অপরাধের জন্য পৃথক পৃথক আদালত গঠনের ব্যবস্থা করা হয়েছে?
ক. প্রবেশন অব অফেন্ডার্স অধ্যাদেশ
● শিশু আইন ১৯৭৪
গ. পারিবারিক আদালত অর্ডিন্যান্স
ঘ. নারী নির্যাতন (নিবর্তক শাস্তি) অধ্যাদেশ
৪২. হিন্দু বিবাহ নিবন্ধন আইন ২০১২ এর কয়টি ধারা আছে?
ক. ১১টি
খ. ১৩টি
● ১৫টি
ঘ. ১৭টি
৪৩. ১৯৭৪ সালের শিশু আইন কার্যকর হলে রহিত হয়—
i. ১৯২২ সালের বঙ্গীয় শিশু আইন
ii. ১৮৯৭ সালের রিফরমেটরি স্কুল আইন
iii. শিশু (শ্রম বন্ধক) আইন, ১৯৩৩
নিচের কোনটি সঠিক
● i ও ii
খ. ii ও iii
গ. i ও iii
ঘ. i, ii ও iii
৪৪. বাংলাদেশ শিশু আইন-১৯৭৪ এর তাৎপর্য হলো-
i. শিশুদের হেফাজতকারী
ii. কিশোর অপরাধীদের সংশোধনকারী
iii. কিশোর অপরাধীদের শাস্তি প্রদানকারী
নিচের কোনটি সঠিক
● i ও ii
খ. i ও iii
গ. ii ও iii
ঘ. i, ii ও iii
৪৫. ১৯৭৪ সালের শিশু আইনের সাথে সম্পর্কিত–
i. ১৯৭৮ সাল থেকে বাংলাদেশের সর্বত্র বলবৎ হয়
ii. মোট ১০টি ভাগ আছে
iii. মোট ধারার সংখ্যা ৭৮
নিচের কোনটি সঠিক
ক. i ও ii
খ. i ও iii
● ii ও iii
ঘ. i, ii ও iii
নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং ৪৬ ও ৪৭ নং প্রশ্নের উত্তর দাও:
রহিমন কর্মস্থলে যাওয়ার সময় ছুটিতে থাকা স্বামী রহমানের নিকট তার একমাত্র সাত বছরের সন্তান রিপনকে রেখে যান। রহমান তার বাসার একটি কক্ষে বসে ফেনসিডিল পান করেন। সন্তানটি এ সময়ে ক্ষুধার কারণে চিৎকার করলে রহমান তাকেও এ মাদক খাইয়ে দেন। এতে রিপন অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ ঘটনায় রহিমন স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
৪৬. ১৯৭৪ সালের শিশু আইন অনুযায়ী উপরের ঘটনায় রহমানের অপরাধ হলো—
i. রিপনের দায়িত্বে থাকা অবস্থায় নেশা করা
ii. রিপনকে বিপদজনক মাদক পান করানো
iii. নিজ কক্ষে বসে মাদক সেবন
নিচের কোনটি সঠিক
● i ও ii
খ. i ও iii
গ. ii ও iii
ঘ. i, ii ও iii
৪৭. উক্ত ঘটনায় রহমানের নিচের কোন শাস্তি হতে পারে?
ক. একশত টাকা জরিমানা এবং ছয় মাসের কারাদণ্ড
খ. পাঁচশত টাকা অর্থদণ্ড এবং ছয় মাসের কারাদণ্ড
● এক বছরের কারাদণ্ড বা পাঁচশত টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ড
ঘ. দুই বছরের কারাদণ্ড বা পাঁচশত টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ড
৪৮. কোন আইনে বহু বিবাহের ক্ষেত্রে আইনগত প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হয়েছে?
ক যৌতুক নিরোধ আইন, ১৯৮০
● মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ, ১৯৬১
গ. নারী নির্যাতন (নিবর্তক শাস্তি) অধ্যাদেশ-১৯৮৩
ঘ. পারিবারিক আদালত অধ্যাদেশ, ১৯৮৫
৪৯. বাংলাদেশে যৌতুক আইন ১৯৮০ অনুযায়ী প্রতিটি অপরাধ হলো—
ক. জামিনযোগ্য
● শাস্তিযোগ্য
গ. আপোষ অযোগ্য
ঘ. জামিন অযোগ্য
৫০. কোনো ব্যক্তি যৌতুক প্রদান বা গ্রহণ করলে অথবা গ্রহণে সহায়তা করলে সর্বনিম্ন কত বছর কারাদণ্ড হবে?
● এক বছর
খ. দুই বছর
গ. তিন বছর
ঘ. চার বছর
No comments