বিদ্রোহী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর








বিদ্রোহী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর

সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর

পিচ্চিরা এমনি ঘুরে বেড়ায়, কোথাও ৭/৮ জনের একটি গ্রুপ, কোথাও ৫/৬ জনের নেতৃত্বে ২০/২৫ জনের মিছিল। মিছিলে স্লোগান দিচ্ছে, আইয়ুব শাহী, মােনেম শাহীধ্বংস হােক, ধ্বংস হােক’; ‘আইয়ুব মােনেম ভাই ভাই এক দড়িতে ফাঁসি চাই। আবার মাঝে মাঝে স্লোগান ভুলভাল হয়ে যায়। যেমন- আইয়ুব শাহী, জালেম শাহী’- এর জবাবে বলছে, বৃথা যেতে দেবাে না। কিংবা  শহীদের রক্ত’– এর জবাবে বলছে, ‘আগুন জ্বালাে আগুন জ্বালাে।

. কুর্নিশকথাটির মানে কী?

. আমি দলে যাই যত বন্ধন, যত নিয়ম কানুন শৃঙ্খল!’- ব্যাখ্যা কর।

. উদ্দীপকের কোন দিকটিবিদ্রোহীকবিতার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।

. উদ্দীপকটিতেবিদ্রোহী কবিতার মূলভাবের পূর্ণ প্রতিফলন ঘটেছে কি? তােমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।

উপরোক্ত তথ্য অনুযায়ী বিদ্রোহী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর সম্পর্কিত এই আর্টিকেলে সৃজনশীল প্রশ্নগুলো কেমন হতে পারে তা আপনি দেখে নিয়েছেন। চলুন এবার তবে প্রশ্নের উত্তর গুলোও দেখে নেওয়া যাক।

সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বরএর উত্তর সমূহ

উত্তরঃ কুর্নিশকথাটির মানে হচ্ছে কিছুটা পিছিয়ে সমপূর্ণ সালাম বা অভিবাদন।

উত্তরঃ আমি লে যাই যত বন্ধন, যত নিয়ম কানুন শৃঙ্খল!’- পঙক্তিটির মাধ্যমে কবি শাসকের অন্যায় শাসনতন্ত্র, নিয়ম-নীতি ভেঙে তথা তার চলার পথের সমস্ত বাধা উপেক্ষা করে এগিয়ে যাওয়াকে বুঝিয়েছেন।বিদ্রোহী কবিতায় কবি নিজের শক্তির বহুমাত্রিকতাকে বিভিন্ন অনুষঙ্গে তুলে ধরেছেন।

যেগুলাে দিয়ে তিনি মানবসমাজে চলমান সমস্ত অনিয়ম উচ্ছঙ্খলতা দূর করতে চেয়েছেন। কারণে শাসকের অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে তিনি বিদ্রোহ ঘােষণা করেছেন। প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাসী কবি অত্যন্ত দৃঢ়ভাবে শাসকের জারি করা অন্যায় বিধি-বিধানের বিরুদ্ধাচরণ করেছেন। তিনি এখানে সমষ্টির মুক্তি কল্যাণ কামনা করেছেন।

যারা মানুষের অধিকার হরণ করে এবং ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করে তারা মানুষের শত্রু। কবি তাদের মনেপ্রাণে ঘৃণা করেন। কারণেই তিনি তাদের তৈরি নিয়ম-কানুনকে অস্বীকার করে বলেছেন- “আমি লে যাই যত বন্ধন, যত নিয়ম কানুন শৃঙ্খল!

সারকথা : কবি তাঁর বিদ্রোহী সত্তার প্রকৃত বৈশিষ্ট্যের পরিচয় দিতে এবং অসত্য অকল্যাণ বাধাকে অতিক্রম করে সামনে এগিয়ে যেতে প্রশ্নোক্ত কথাটি বলেছেন।

উত্তরঃ উদ্দীপকের শােষণ-বঞনার প্রতিবাদ এবং শােষকের ধ্বংস নিশ্চিত করার প্রত্যাশার দিকটিবিদ্রোহীকবিতার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। পাকিস্তানি শাসকগােষ্ঠীর হাতে এদেশের মানুষের ভাগ্য শৃঙ্খলিত ছিল। রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষা সব ক্ষেত্রেই তাদের নিয়ন্ত্রণ এদেশের মানুষকে অতিষ্ঠ করে তুলেছিল। তাই বাঙালিরা পাকিস্তানি স্বৈরশাসকদের পতনের দাবিতে আন্দোলন শুরু করে।

উদ্দীপকে পাকিস্তানি শাসকগােষ্ঠীর দুঃশাসনের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ এবং তাদের ধ্বংস প্রত্যাশা করা হয়েছে। আইয়ুব খান মােনেম খানের অপশাসনের প্রতিবাদে মিছিল হয়েছে। সেই মিছিলে মিছিলকারীরা এক দড়িতে তাদের ফাসি চেয়েছে। এই চেতনা বিদ্রোহী কবিতার শােষকের বিরুদ্ধে কবির বিদ্রোহের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।

কবিতায় কবি সমস্ত অনিয়ম অকল্যাণের অবসান করতে চেয়েছেন। আর জন্য তিনি বিপ্লবের পথ বেছে নিয়েছেন। তিনি তাঁর আত্মবিশ্বাস বিদ্রোহের চেতনা সবার মধ্যে ছড়িয়ে দিয়ে তাদের আত্মজাগরণ ঘটাতে চান। আর কারণেই তিনি উৎপীড়িতের ক্রন্দন-রােল না থামা পর্যন্ত তার। অভিযান অব্যাহত রাখার প্রতিজ্ঞা করেছেন।

সারকথা : অত্যাচারী শাসকদের ধ্বংস করে সত্য ন্যায়ের মাধ্যমে মানবকল্যাণ সাধনের যে চেতনা প্রকাশ পেয়েছে সেই দিক থেকে তা উদ্দীপক বিদ্রোহীকবিতা পরস্পর সাদৃশ্যপূর্ণ।

হুবুহু সৃজনশীল প্রশ্ন খবুই কম কমন পড়তে দেখা যায় তাই এই পোষ্ট বিদ্রোহী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর এর পাশাপাশি মূল বই থেকে সম্পর্কিত আরও বিষয়বলী গুলো ধারণা রাখুন। এতে করে যেভাবেই প্রশ্ন আসুক যাতে আপনি উত্তর দিতে পারেন। চলুন বাকী অংশ পড়ে নেওয়া যাক।

উত্তরঃ না, উদ্দীপকটিতেবিদ্রোহীকবিতার মূলভাবের পূর্ণ প্রতিফলন ঘটেনি। যুগে যুগে বহুবার এদেশের মানুষ শােষকদের বিরুদ্ধে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছে। ন্যায্য দাবি আদায় করতে তারা রাজপথে মিছিল করেছে। শােষকের কবল থেকে মুক্ত হতে তারা সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছে।

উদ্দীপকে পশ্চিম পাকিস্তানের দুজন শাসকের ফাঁসির দাবিতে শিশুদের স্লোগানের দিকটি তুলে ধরা হয়েছে। দুজন হলেন আইয়ুব খান আবদুল মােনেম খান। এদের ফাঁসির দাবিতে শিশুরাআইয়ুব-মােনেম ভাই ভাই এক দড়িতে ফাঁসি চাইবলে স্লোগান দিয়েছে।

তাদের কণ্ঠে স্লোগানের কারণ আইয়ুব-মােনেমের অপশাসনের বিরুদ্ধে দেশের আপামর জনতার তীব্র ক্ষোভ অসন্তোষ। তখন বাঙালিদের সামগ্রিক বিদ্রোহ চেতনায় শিশুরাও অনুপ্রাণিত হয়েছিল। দিকটিবিদ্রোহীকবিতার বিদ্রোহী চেতনার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। বিষয়টি ছাড়াও কবিতায় আরও প্রসঙ্গ রয়েছে যা উদ্দীপকে প্রকাশ পায়নি।

বিদ্রোহীকবিতায় কবি সমস্ত অনিয়মের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘােষণা করেছেন। তার তীব্র প্রতিবাদী চেতনা তিনি অধিকারবতি সব মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দিতে চেয়েছেন। তিনি প্রতিজ্ঞা করেছেন পৃথিবীতে যত দিন অন্যায় থাকবে, যত দিন উৎপীড়িতের কান্নার রােল তার কানে আসবে তত দিন তার বিদ্রোহ অব্যাহত থাকবে। চেতনাটি উদ্দীপকে প্রতিফলিত হয়নি। দিক বিচারে তাই বলা যায় যে, উদ্দীপকটিতেবিদ্রোহী কবিতার মূলভাবের পূর্ণ প্রতিফলন ঘটেনি।

সারকথা : উদ্দীপকেবিদ্রোহীকবিতার সংগ্রামী চেতনার প্রতিফলন ঘটলেওবিদ্রোহীকবিতায় নিপীড়িত মানুষের অধিকার আদায় মুক্তির U জন্য কবির বিদ্রোহ সংগ্রাম অব্যাহত রাখার যে চেতনা প্রকাশ পেয়েছে তা প্রকাশ পায়নি।

প্রিয় পাঠক আপনি ইতিমধ্যে আমাদের সাইটের মাধ্যমে বিদ্রোহী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তরটি পূর্ণাঙ্গ সম্পন্ন করেছেন। চলুন সম্পর্কিত আরও একটি দেখে নেওয়া যাক।

বিদ্রোহী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর

বিদ্রোহ আজ বিদ্রোহ চারিদিকে,
আমি যাই তারি দিনপঞ্জিকা লিখে,
এত বিদ্রোহ কখনাে দেখে নি কেউ,
দিকে দিকে ওঠে অবাধ্যতার ঢেউ;
স্বপ্ন-চুড়ার থেকে নেমে এসাে সব
শুনেছ? শুনছ উদ্দাম কলরব?
নয়া ইতিহাস লিখছে ধর্মঘট;
রক্তে রক্তে আঁকা প্রচ্ছদপট।
প্রত্যহ যারা ঘৃণিত পদানত,
দেখ আজ তারা সবেগে সমুদ্যত;

. নতশিরঅর্থ কী?

. বীরের শির চির-উন্নত কীভাবে? ব্যাখ্যা কর।

. উদ্দীপকটি কোন দিক থেকে বিদ্রোহীকবিতার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।

. উদ্দীপকের দিকে দিকে ওঠা অবাধ্যতার ঢেউ কিবিদ্রোহী কবিতার কবির বিদ্রোহী চেতনার সঙ্গে একসূত্রে গাঁথা? তােমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।

উপরোক্ত তথ্য অনুযায়ী বিদ্রোহী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর 2022 সম্পর্কিত এই আর্টিকেলে সৃজনশীল প্রশ্নগুলো কেমন হতে পারে তা আপনি দেখে নিয়েছেন। চলুন এবার তবে প্রশ্নের উত্তর গুলোও দেখে নেওয়া যাক।

সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বরএর উত্তর সমূহ

উত্তরঃ নতশিরঅর্থ অবনত মস্তক বা মাথা নােয়ানাে। 

উত্তরঃ আপন তেজ, বীরত্ব ত্যাগের মহিমায় বীরের শির চির-উন্নত।

বিদ্রোহী কবিতায় বিদ্রোহী বীরের শির চির-উন্নত। অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী বলে মর্যাদার দিক থেকে তাঁর শির হিমালয়ের শৃঙ্গের চেয়েও উঁচু। এই বীর কখনাে অন্যায়কে প্রশ্রয় দেন না, মিথ্যার সঙ্গে কখনাে আপস করেন না। যা সত্য সুন্দর, কল্যাণকর তা তিনি গ্রহণ করেন এবং যা মিথ্যা, অকল্যাণকর তা বর্জন করেন।

তিনি মানবকল্যাণে আত্মনিয়ােগ করে সমস্ত অন্যায় প্রতিকারের জন্য বিদ্রোহ করেন। তার বিদ্রোহের মূলে ছিল সমস্ত অসুন্দরের অবসান, সমস্ত জড়তা ভেঙে মানুষকে জাগিয়ে তােলা এবং মানুষের অধিকার মর্যাদা ফিরিয়ে দেওয়া। এসব কারণেই বীরের শির চির-উন্নত।

সারকথা : একজন দেশপ্রেমিক বীর তাঁর দেশকে গভীরভাবে ভালােবাসেন। জন্যেই তিনি বিশেষ মর্যাদার অধিকারী বলে তাঁর শির চির-উন্নত।

উত্তরঃ উদ্দীপকটি সংগ্রামী চেতনার দিক থেকে বিদ্রোহী কবিতার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। মানুষকে শােষণ-পীড়ন করে খুব বেশি দিন দমিয়ে রাখা যায় না। একসময় না একসময় তারা অধিকারসচেতন হয় এবং শােষকদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ায়। এদেশের মানুষ যুগে যুগে বহুবার শােষণ-নির্যাতনের শিকার হয়েছে। কিন্তু হাল ছাড়েনি।

উদ্দীপকের কবিতাংশে অন্যায়ের প্রতিকার করতে কবির বিদ্রোহী চেতনার দিকটি প্রকাশ পেয়েছে। তারুণ্যশক্তির জাগরণে যে প্রত্যয় এখানে ব্যক্ত হয়েছে তাবিদ্রোহী কবিতায় প্রতিফলিত সংগ্রামী চেতনার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। উদ্দীপকে কবি যে বিদ্রোহ অবাধ্যতার ঢেউয়ের কথা বলেছেন তাবিদ্রোহীকবিতার কবিরআমিপ্রতীকে নিজের ছাড়া অন্য কারও কাছে মাথানত না করে নিজেকে সমস্ত অন্যায় প্রতিকারের শক্তিমত্তাকে নির্দেশ করেছে।

উদ্দীপকে প্রতিদিন যারা ঘৃণা-অবহেলা-নির্যাতনের শিকার হচ্ছে তাদের জাগরণের দিকটি তুলে ধরা হয়েছে। দিকটি বিদ্রোহীকবিতায় নিপীড়িতের কান্নার রােল বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত বিদ্রোহী বীর শান্ত হবেন না বলে যে প্রতিজ্ঞা করেছেন তার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।

সারকথা : বীরের ধর্ম বৈশিষ্ট্য বিচারে উদ্দীপকের চেতনা এবং বিদ্রোহীকবিতার বীরের চেতনা পরস্পর সাদৃশ্যপূর্ণ।

আপনি এই পোষ্টে বিদ্রোহী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর  নিয়ে পড়তেছেন। এটি পূর্ণাঙ্গ পড়া শেষে আপনি সম্পর্কিত আরও পাঠ্য আমাদের সাইটে খুঁজে সার্চ বক্সে অনুসন্ধান করতে পারেন। চলুন বাকী অংশ পড়ে নেওয়া যাক।

উত্তরঃ হ্যাঁ, উদ্দীপকের দিকে দিকে ওঠা অবাধ্যতার ঢেউ’ ‘বিদ্রোহীকবিতার কবির বিদ্রোহী চেতনার সঙ্গে একসূত্রে গাঁথা।

বাঙালির জীবনের বাঁকে বাঁকে মিশে আছে বিপ্লব, বিদ্রোহ সংগ্রাম। এই বিদ্রোহ কখনাে বিদেশি শক্তির বিরুদ্ধে, আবার কখনাে বিদেশি শােষকের বিরুদ্ধে। সব ক্ষেত্রেই বাঙালি আত্মবিশ্বাস সাহস দিয়ে শত্রুর মােকাবিলা করেছে।

উদ্দীপকের কবিতাংশে কবি চারদিকে বিদ্রোহের দিন-পঞ্জিকা লিখে যাওয়ার কথা বলেছেন। যে বিদ্রোহ কখনাে কেউ দেখেনি। সেই বিদ্রোহ তথা অন্যায়ের কাছে মাথানত না করার অবাধ্যতা তিনি প্রত্যক্ষ করেছেন। শাসকের অন্যায়ের বিরুদ্ধে ধর্মঘট এক নতুন ইতিহাস তৈরি করবে। এই বিশ্বাসে কবি সংগ্রামী চেতনায় প্রদীপ্ত।

উদ্দীপকের কবির এই চেতনা বিদ্রোহীকবিতার কবির চেতনার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। কবিতায় কবি অন্যায়ের প্রতিকারে শাসকের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছেন।বিদ্রোহী কবিতায় কবি ঔপনিবেশিক রাজশক্তির সমস্ত অন্যায়-অবিচারের বিরােধিতা করেছেন। তাঁর বিদ্রোহ সমস্ত অনিয়মের অবসান ঘটিয়ে মানুষের সার্বিক মুক্তির পথ পরিষ্কার করে দেওয়ার জন্য। কবির এই বিদ্রোহের উদ্দেশ্য আত্মবিশ্বাস আত্মশক্তির জাগরণ ঘটিয়ে নিপীড়িত মানুষকে মুক্তির পথ দেখানাে

উদ্দীপকের কবিতাংশেও এই ভাবের প্রতিফলন লক্ষ করা যায়। সেখানেও শাসকদের অন্যায়ের প্রতিকার করার জন্য চারদিকে বিদ্রোহ শুরু হয়েছে। অন্যায় শাসনের বিরুদ্ধে অবাধ্যতার সুর বেজে উঠেছে। এসব দিক বিচারে তাই বলা যায় যে, উদ্দীপকের দিকে দিকে ওঠা অবাধ্যতার ঢেউ’ ‘বিদ্রোহীকবিতার কবির বিদ্রোহী চেতনার সঙ্গে একসূত্রে গাঁথা।।

সারকথা : উদ্দীপকের কবিতাংশে যে বিদ্রোহী চেতনার প্রতিফলন ঘটেছে তাবিদ্রোহীকবিতার মূল চেতনার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। উভয় ক্ষেত্রেই মা শাসকের শােষণ-নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ অবাধ্যতা প্রকাশ পেয়েছে।

প্রিয় পাঠক আশাকরি আপনার কাঙ্খিত তথ্য বিদ্রোহী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর ২০২২ আমাদের সাইটের মাধ্যমে সহজেই বুঝে নিতে পেরেছেন। 

No comments

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.